প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পূজার ছুটির পরে অর্থাৎ ২৭শে অক্টোবর থেকে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে শেষ ধাপের আন্দোলনে নামার আগে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে বিএনপি।
এজন্য দলের সব শাখাকে যেমন কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চলছে, তেমনি নেতাকর্মীদের রাজপথের কর্মসূচিতে শেষ পর্যন্ত থাকতে প্রস্তুতিমূলক নানা নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সাথেও নিবিড় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
সরকার বিরোধী প্রতিটি দলকে সামর্থ্য অনুযায়ী রাজপথে সাংগঠনিক শক্তি প্রদর্শনের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এসবের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতাও চালাচ্ছে বিএনপি।
বিএনপি নেতাদের গ্রেফতার প্রসঙ্গে নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘Arrests of BNP people intensify’ অর্থাৎ ‘বিএনপির নেতাকর্মীদের ধরপাকড় বেড়েছে’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সাধারণ নির্বাচনের আগে এবং নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলনের মধ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ও গ্রেপ্তারের ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে।
বিএনপি নেতাদের মতে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আর গণতান্ত্রিক উপায়ে কোনো কিছু বিবেচনা না করায় এবং সরকার পতন আন্দোলন বেগবান হওয়ায় তারা আগ্রাসী হয়ে উঠেছে। বিরোধীদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক ও মিথ্যা মামলা দায়ের জোরদার করেছে।
বিএনপি কার্যালয় সূত্রের বরাতে বলা হচ্ছে, গত সাত দিনে চট্টগ্রাম, যশোর, কুষ্টিয়া ও নারায়ণগঞ্জে ৩২৩ জন অজ্ঞাতনামা বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ১৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, পুরনো মামলায় বিএনপি নেতাদের সাজা, আগামী সাধারণ নির্বাচনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদেরও সাজা বাড়ছে।
গত ছয় মাসে বিভিন্ন মেয়াদে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ ৯৬ জন নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জুলাই বিএনপি যখন রাজধানীতে মহাসমাবেশ করেছে তখন থেকে ১৩ হাজার ২৭০ জনের বিরুদ্ধে ৩৪৩টি মামলা হয়েছে বলে দলের নেতারা জানিয়েছেন।
এ অবস্থায় তৃণমূল বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাতে তাদের বাড়িতে অবস্থান করছেন না বলে দলীয় নেতারা বলছেন।
কাওলায় আওয়ামী লীগের সমাবেশ নিয়ে যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘যেভাবেই হোক দেশে নির্বাচন হবে’। প্রতিবেদনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে বলা হচ্ছে, “যেভাবেই হোক দেশে নির্বাচন হবে। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দেবে।”
‘বিএনপি নির্বাচনে বানচালের চেষ্টা করছে’ অভিযোগ করে ভোট নিয়ে নেতা-কর্মীদের বার্তা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন উপলক্ষে শনিবার ঢাকার কাওলায় আওয়ামী লীগের সুধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি বিদেশে ধর্ণা দিচ্ছে অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, “ওইসব ধর্ণা কাজে লাগবে না। জনগণের শক্তি বড় শক্তি। আমি জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি, তাদের প্রতিই আমার আস্থা।”
প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিতে বিএনপির নির্বাচনে আসা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণ ‘তাদের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন’।
তিনি বলেন, “আমি জানি আগামী নির্বাচনে বিএনপি আসবে কি, আসবে না, এটাতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগে। খুব স্বাভাবিক তারা যে নির্বাচন করবে, তাদের নেতাটা কে? তাদের প্রধানমন্ত্রী কে? প্রধানমন্ত্রী কে হবেন?”
প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, এ কারণেই নির্বাচন বানচাল করতে চায় বিএনপি। তিনি বলেন, “তারা জানে নির্বাচন হলে নৌকা মার্কা ভোট পাবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমার একটাই কথা, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছি। তারা ভোট দিলে আছি, না দিলে নাই। কিন্তু দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাব। আমরা চাই নৌকা মার্কায় ভোট; আবারও যেন আপনাদের সেবা করতে পারি।”
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, গাজা থেকে সাধারণ জনগণকে ইসরাইল সরে যেতে বলার পর হাজার হাজার মানুষ প্রাণ ভয়ে পালিয়ে যাচ্ছে।
এই পলায়নরত সাধারণ মানুষও ইসরায়েলি বিমান হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না।
নির্বিচারে হামলার ভয়ে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে দক্ষিণাঞ্চলে যাওয়ার সময় ফিলিস্তিনি একটি বিশাল গাড়িবহরে হামলার খবর প্রথম প্রকাশিত হয় শুক্রবার সন্ধ্যায়।
ওই হামলায় নিহতদের একটি বড় অংশ শিশু ও নারী। হামলার ঘটনাটি ঘটে সালাহ আল-দিন সড়কে।
যে দুটি সড়ক দিয়ে উত্তর গাজা থেকে দক্ষিন গাজায় সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল এটি তার একটি।
এদিকে ইসরায়েলি হামলায়, গত ২৪ ঘন্টায় তিন শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক হাজারেও বেশি মানুষ।
এ পর্যন্ত মোট নিহতের সংখ্যা ২২০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে এর মধ্যে সাতশর বেশি রয়েছে শিশু। এদিকে জাতিসংঘ জানিয়েছে এখন পর্যন্ত এক হাজারের বেশি আবাসিক ভবন ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘AL plans big social media campaign’ অর্থাৎ ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণার পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ।’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের একমাত্র নেতা হিসাবে চিত্রায়ন করে একটি সামাজিক মিডিয়া প্রচারণা শুরু করতে চলেছে আওয়ামী লীগ। ওই প্রচারণায় একটি বার্তা দেয়া হবে তা হল, শেখ হাসিনাই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করতে পারবেন।
স্পনসর্ড প্রচারাভিযানটি নভেম্বর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্পূর্ণরূপে চালু হবে এবং জানুয়ারিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্ষমতাসীন দলের লক্ষ্য এ ধরণের প্রচারণার মাধ্যমে দুই কোটি ২০ লাখ সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছে আওয়ামী লীগের বার্তা পৌঁছে দেয়া।
আওয়ামী লীগের গবেষণা শাখা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) প্রায় আট হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এরা মূলত ছাত্রলীগ এবং যুবলীগের সদস্য। তারা সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারণার পরিকল্পনা ও প্রযোজনায় কাজ করছে।
২০১৮ সাল শেষেও ব্যাংকগুলোর দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা। যা চলতি বছরের জুন শেষে দাঁড়িয়েছে চার লাখ ১৩ হাজার ৩০৯ কোটি টাকায়। সে হিসাবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ১২১ শতাংশের বেশি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত পাঁচ বছরে প্রভাবশালীরা দেশের ব্যাংক খাত থেকে নামে-বেনামে কয়েক লাখ কোটি টাকার ঋণ বের করে নিয়েছেন। এসব ঋণ এখন ফেরত আসছে না।
খেলাপির ঝুঁকিতে পড়ছে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিতরণকৃত ঋণ। এ কারণে পুনঃতফসিল করে ঋণগুলো নিয়মিত দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বারবার পুনঃতফসিলের সুযোগ দেয়ার কারণে গ্রাহকরা খেলাপি হতে উৎসাহিত হচ্ছেন বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ব্যাংকে সংকট থাকায় সরকারি প্রতিষ্ঠানের জরুরি আমদানি এবং বকেয়া বিল পরিশোধে বাংলাদেশ ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে প্রচুর ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে।
এর ফলে প্রতি মাসেই কমছে রিজার্ভ, যা পুরো অর্থনীতিকে নাজুক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে। রপ্তানি আয় মোটামুটি ভালো থাকলেও প্রবাসীদের রেমিট্যান্স কমছে। অন্যদিকে, বিদেশি ঋণ আসছে কম। বিদেশি বিনিয়োগও কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে আসছে না। সব মিলিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার আয়ের চেয়ে পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
অর্থনীতিবিদরা এ পরিস্থিতিতে সরকার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বারবার সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি না কমিয়ে আরও বাড়িয়েছে।
জুলাইয়ের আগ পর্যন্ত যত চাহিদাই আসুক, এক কর্মদিবসে ৬০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত ছিল। এখন প্রতি কর্মদিবসে বিক্রি করা হচ্ছে ৭০ মিলিয়ন ডলার।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগের সচিবসহ সরকারের ১৮ জন সিনিয়র সচিব ও সচিবকে ঢাকার অভিজাত আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচলে প্লট ‘উপহার’ দেওয়া হচ্ছে।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বরাদ্দের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে এখন বুঝিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে।
বরাদ্দপ্রাপ্তদের মধ্যে সাতজন সিনিয়র সচিব। বাকিরা সচিব বা সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা।
এখন যেসব প্লট দেওয়া হচ্ছে সেগুলোর প্রতিটির বাজারদর প্রায় ১০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে প্লট বরাদ্দ পাওয়া এই কর্মকর্তারা তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি টাকার মালিক হয়ে যাচ্ছেন সরকারের এক আদেশেই।
পূর্বাচলের ১০ শতাংশ প্লট বিশেষ কোটার জন্য সংরক্ষিত। এসব প্লট ইতিমধ্যে বরাদ্দ হয়ে গেছে। প্লট না থাকার পরও মন্ত্রণালয় থেকে বিশেষ কোটায় প্লট বরাদ্দ দেওয়ার জন্য চিঠি দেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের সেই আদেশ বাস্তবায়ন করছে রাজউক।
রাজউক জানায়, বরাদ্দ বিধিমালা অনুসারে রাজউক বিশেষ প্লট দিতে পারে। এসব প্লট বরাদ্দের আদেশ আসে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে। রাজউক শুধু সেই আদেশ বাস্তবায়ন করেছে।
এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি ভোটে আসবে না ধরে নিয়েই আওয়ামী লীগ কৌশল ঠিক করছে।
এই কারণে নির্বাচন হলে সেখানে যতটা সম্ভব বেশি ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চাইছে। এর মাধ্যমে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো সম্ভব হবে বলে তারা মনে করে।
তারা বলছেন, প্রতিবছর রোগের প্রকোপ ও মৃত্যু বাড়বে। চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি হওয়ার পেছনে তিনটি কারণের কথা জানিয়েছেন গবেষকরা।
প্রথমত, ডেঙ্গু ভাইরাসের ধরন ডেন-২ সেরোটাইপে বেশি আক্রান্ত হওয়া; দ্বিতীয়ত, একই ব্যক্তির একাধিকবার ডেঙ্গু হওয়া ও ডেঙ্গুর ভুল নেগেটিভ ফল বেশি আসা।
শনিবার বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের এক অনুষ্ঠানে গবেষকরা এসব তথ্য জানান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চলতি অক্টোবরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩৩ হাজার ৮৪৫ জন। মৃত্যু ১৬৯ জনের।
খেলাপি ঋণ নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ যেন লাগামছাড়া’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকগুলোয় দুর্নীতির কারণে খেলাপি ঋণকে সুযোগ দিয়ে নিয়মিত করা হলেও পরে সেগুলো আবার খেলাপি হয়ে পড়ছে। ঘুরেফিরে একই বৃত্তের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে সরকারি ব্যাংক।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল- আইএমএফ ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার শর্তের মধ্যে একটি শর্ত ছিল খেলাপি ঋণ কমানো। ২০২৪ সালের মধ্যে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশে নামিয়ে আনতে বলেছিল সংস্থাটি।
কিন্তু গত জুনে ব্যাংক খাতের মোট খেলাপি ঋণ ১০ দশমিক ১১ শতাংশ উঠে যায়। যা মার্চে ছিল ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ।কিন্তু সরকারি খাতে তা ২৫ শতাংশ। যা আগে ছিল ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
আইএমএফ এর শর্তের কারণে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চারটি ব্যাংকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে খেলাপি ঋণ ১২ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে কোন কৌশলে খেলাপি ঋণ কমাবে তার কোন নির্দেশনা দেয়া হয়নি ।
ফলে সরকারি খাতের বেশিরভাগ ব্যাংকের খেলাপির না কমে উল্টো বেড়েছে’।
দুর্নীতি সংক্রান্ত জরিপ নিয়ে সংবাদের প্রধান শিরোনাম, ‘৯ শতাংশ তরুণ মনে করে, উন্নয়নে মূল বাধা দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি: জরিপ’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফরম, বাংলাদেশের এক জরিপ থেকে জানা গিয়েছে বাংলাদেশের ৬৯ দশমিক চার শতাংশ তরুণ দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতিকে উন্নয়নে প্রধান বাধা হিসেবে দেখেন।
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবকে ৪৬ দশমিক পাঁচ শতাংশ, প্রভাবশালী গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় প্রাধান্য দেওয়াকে ৩২ দশমিক ছয় শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতার-সমন্বয়ের অভাবকে ২৮ দশমিক এক শতাংশ তরুণ উন্নয়নে প্রধান বাধা মনে করেন।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এক মাসে ৫ হাজার ৭৫ জন তরুণ, যাদের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ এর মধ্যে তারা অনলাইনে এই জরিপে অংশ নেন।